উন্মেষ সাহিত্য সাময়িকী’র নির্ধারিত প্রশ্নে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন কবি রুশ্নি আরা। তার প্রকাশিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘আহত পাখির গল্প’। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন কবি ও সম্পাদক সাজেদুর আবেদীন শান্ত—
কেমন আছেন? বর্তমানে কোন বইটি পড়ছেন?
রুশ্নি আরা : ভালো আছি। বর্তমানে পড়ছি কথাশিল্পী মনি হায়দারের লেখা উপন্যাস ‘ফাগুনের অগ্নিকণা’। ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী প্রতিবাদী নারী আন্দোলনকারী এক মহিয়সী নারীর বৃত্তান্ত তুলে ধরা হয়েছে এ উপন্যাসে।
আপনি লেখেন কেনো?
রুশ্নি আরা : নিজের জন্যই লিখি। নিজের ভাবনা, চিন্তা, অভিজ্ঞতা, অনুভবগুলোকে টুকরো স্মৃতি হিসেবে টুকে রাখি।
কী ধরনের বিষয়বস্তু নিয়ে লিখতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন?
রুশ্নি আরা : সমসাময়িক বিষয় নিয়েই লেখা হয় বেশি। যখন যেটা চোখে পরলো, মনে ধরলো কিংবা চিন্তায় আঘাত করলো সে রকম বিষয়।
লেখালেখির ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি কোন লেখক আপনাকে বেশি অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে?
রুশ্নি আরা : শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়, নিমাই ভট্টাচার্য, হুমায়ুন আহমেদ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শির্শেন্দু মুখোপাধ্যায়, তসলিমা নাসরিন প্রমুখজনের বই তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলামতো আছেনই প্রাণের সাথে মিশে।
লেখার সময় পাঠকের কোনো চাহিদার দিক বিবেচনায় রাখেন কি?
রুশ্নি আরা : আগে রাখতাম না। আগে নিজের মতো লিখে যেতাম। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘আহত পাখির গল্প’ প্রকাশিত হবার পর থেকে একজন লেখককে পাঠকের কথাও মাথায় রেখে লেখালেখি করা উচিত বলে মনে হয়েছে।
একজন পাঠক আপনার লেখা পড়বেন কেন?
রুশ্নি আরা : আমি লিখে চলেছি আমার জীবন-বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতাকে মাথায় মননে রেখে। আমাকে জানতে হলে পাঠককে আমার লেখা পড়তে হবে। আর এই আমাকে জানতে আমার বই পড়তে পড়তে পাঠক নিজেও নিযের মনের কথাগুলো নিজের অজান্তেই জেনে যাবে। তাদের মনে হবে এ যেন তাদেরই না বলা, অপ্রকাশিত মনের কথা পড়ছে।
আপনার প্রিয় গল্পকার কারা? কেন প্রিয়!
রুশ্নি আরা : আমার প্রিয় গল্পকার আছেন অনেকেই। যেমন- মানিক বন্দোপাধ্যায়, মঞ্জু সরকার, জাফর ইকবাল, হাসান আজিজুল হক, পিয়াল খন্দকার, তপন বাগচি, মনি হায়দার, শেখ নাজমুল হাছান প্রমুখ। এদের লেখা আমাকে ভাবায়। অনেকের লেখার ধার এমন যে সেগুলো চলার পথে নানানভাবে আমাকে সাহায্য করে।
এবারের বইমেলায় আপনার কি কি বই থাকছে?
রুশ্নি আরা : এবারের বইমেলায় আমার একটি কবিতার বই ‘আহত পাখির গল্প’ থাকছে। বইটি প্রকাশ করেছে আদিত্য অনিক প্রকাশনী, স্টল নাম্বার ৪৪৮, ৪৪৯, ৪৫০।
বইমেলায় গিয়েছেন কি? পরিবেশ কেমন দেখলেন?
রুশ্নি আরা : হ্যাঁ। ৩/৪ দিন গেলাম আজ পর্যন্ত। ভালো পরিবেশ। অনেকেই আসছেন। দল বেঁধে আসছেন। একই রংয়ের পোশাক পরে আসছে তরুণ-তরুণীর দল। এই আনন্দটাই মেলার সৌন্দর্য। ভালো লাগে।
বইমেলায় আগত পাঠকদের উদ্দেশ্যে কি বলতে চান—
রুশ্নি আরা : বইতো সারা বছর বিভিন্ন বইয়ের দোকানেই পাওয়া যায়। তবে বইমেলায় যাওয়ার মজাই আলাদা। বইমেলা থেকে বই কেনার মজাও আলাদা। ছবি তুলবেন, বন্ধুদের সাথে মজা করবেন, আড্ডা দিবেন, মানুষ দেখবেন এবং সাথে বই কিনবেন। নিজের জন্য কিনবেন, বাচ্চাদের জন্যও কিনবেন। আনন্দে থাকবেন।
কেমন আছেন? বর্তমানে কোন বইটি পড়ছেন?
রুশ্নি আরা : ভালো আছি। বর্তমানে পড়ছি কথাশিল্পী মনি হায়দারের লেখা উপন্যাস ‘ফাগুনের অগ্নিকণা’। ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী প্রতিবাদী নারী আন্দোলনকারী এক মহিয়সী নারীর বৃত্তান্ত তুলে ধরা হয়েছে এ উপন্যাসে।
আপনি লেখেন কেনো?
রুশ্নি আরা : নিজের জন্যই লিখি। নিজের ভাবনা, চিন্তা, অভিজ্ঞতা, অনুভবগুলোকে টুকরো স্মৃতি হিসেবে টুকে রাখি।
কী ধরনের বিষয়বস্তু নিয়ে লিখতে স্বচ্ছন্দবোধ করেন?
রুশ্নি আরা : সমসাময়িক বিষয় নিয়েই লেখা হয় বেশি। যখন যেটা চোখে পরলো, মনে ধরলো কিংবা চিন্তায় আঘাত করলো সে রকম বিষয়।
লেখালেখির ক্ষেত্রে দেশি-বিদেশি কোন লেখক আপনাকে বেশি অনুপ্রেরণা যুগিয়েছে?
রুশ্নি আরা : শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়, নিমাই ভট্টাচার্য, হুমায়ুন আহমেদ, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, শির্শেন্দু মুখোপাধ্যায়, তসলিমা নাসরিন প্রমুখজনের বই তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলামতো আছেনই প্রাণের সাথে মিশে।
লেখার সময় পাঠকের কোনো চাহিদার দিক বিবেচনায় রাখেন কি?
রুশ্নি আরা : আগে রাখতাম না। আগে নিজের মতো লিখে যেতাম। প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘আহত পাখির গল্প’ প্রকাশিত হবার পর থেকে একজন লেখককে পাঠকের কথাও মাথায় রেখে লেখালেখি করা উচিত বলে মনে হয়েছে।
একজন পাঠক আপনার লেখা পড়বেন কেন?
রুশ্নি আরা : আমি লিখে চলেছি আমার জীবন-বাস্তবতা ও অভিজ্ঞতাকে মাথায় মননে রেখে। আমাকে জানতে হলে পাঠককে আমার লেখা পড়তে হবে। আর এই আমাকে জানতে আমার বই পড়তে পড়তে পাঠক নিজেও নিযের মনের কথাগুলো নিজের অজান্তেই জেনে যাবে। তাদের মনে হবে এ যেন তাদেরই না বলা, অপ্রকাশিত মনের কথা পড়ছে।
আপনার প্রিয় গল্পকার কারা? কেন প্রিয়!
রুশ্নি আরা : আমার প্রিয় গল্পকার আছেন অনেকেই। যেমন- মানিক বন্দোপাধ্যায়, মঞ্জু সরকার, জাফর ইকবাল, হাসান আজিজুল হক, পিয়াল খন্দকার, তপন বাগচি, মনি হায়দার, শেখ নাজমুল হাছান প্রমুখ। এদের লেখা আমাকে ভাবায়। অনেকের লেখার ধার এমন যে সেগুলো চলার পথে নানানভাবে আমাকে সাহায্য করে।
এবারের বইমেলায় আপনার কি কি বই থাকছে?
রুশ্নি আরা : এবারের বইমেলায় আমার একটি কবিতার বই ‘আহত পাখির গল্প’ থাকছে। বইটি প্রকাশ করেছে আদিত্য অনিক প্রকাশনী, স্টল নাম্বার ৪৪৮, ৪৪৯, ৪৫০।
বইমেলায় গিয়েছেন কি? পরিবেশ কেমন দেখলেন?
রুশ্নি আরা : হ্যাঁ। ৩/৪ দিন গেলাম আজ পর্যন্ত। ভালো পরিবেশ। অনেকেই আসছেন। দল বেঁধে আসছেন। একই রংয়ের পোশাক পরে আসছে তরুণ-তরুণীর দল। এই আনন্দটাই মেলার সৌন্দর্য। ভালো লাগে।
বইমেলায় আগত পাঠকদের উদ্দেশ্যে কি বলতে চান—
রুশ্নি আরা : বইতো সারা বছর বিভিন্ন বইয়ের দোকানেই পাওয়া যায়। তবে বইমেলায় যাওয়ার মজাই আলাদা। বইমেলা থেকে বই কেনার মজাও আলাদা। ছবি তুলবেন, বন্ধুদের সাথে মজা করবেন, আড্ডা দিবেন, মানুষ দেখবেন এবং সাথে বই কিনবেন। নিজের জন্য কিনবেন, বাচ্চাদের জন্যও কিনবেন। আনন্দে থাকবেন।
0 Comments